C programming details



প্রোগ্রামের ধারণা: কম্পিউটার একটি প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র। প্রোগ্রাম ছাড়া কম্পিউটার দিয়ে কোনো কাজ করা যায় না। প্রোগ্রাম বিহীন কম্পিউটার একটি কর্মহীন নির্জীব জড় বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়। কম্পিউটার দিয়ে কোনো কাজ করতে হলে সেই কাজের উপযোগি প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয়।

প্রোগ্রাম কি:কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য
তথা একটি নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য সম্পাদনের অনুক্রমে সাজানো কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষায় লেখা ধারাবাহিক নির্দেশের সমষ্টিকে প্রোগ্রাম বলে।

প্রোগ্রামের ভাষাঃ মানুষের ভাব প্রকাশের মাধ্যম হলো ভাষা। আমরা নিজেদের মধ্যে মনের ভাব প্রকাশ ও পারস্পরিক যোগাযোগের জন্য ভাষা ব্যবহার করি।কম্পিউটারে প্রোগ্রাম তৈরির জন্য ব্যবহৃত ভাষাসমূহকে প্রোগ্রামের ভাষা বলে।কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে অনেক কৃত্রিম ভাষা সৃষ্টি হয়েছে।যেমন-বেসিক(basic),ফোরট্রান(fortran),কোবল(cobol),সি(C),সি++(C++),অ্যালগল(algol),প্যাসকেল(pascal),ভিজ্যুয়াল বেসিক(Visual basic),জাভা(java),ওরাকল(oracle),পাইথন(python)ইত্যাদি।

প্রোগ্রামের ভাষার প্রকারভেদ: গঠন ও বৈশিষ্ট্য অনুসারে প্রোগ্রামের ভাষাকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।যেমন-
♦প্রথম প্রজন্মের ভাষা(১৯৪৫):মেশিন ভাষা বা যান্ত্রিক ভাষা(Machine Language)
♦দ্বিতীয় প্রজন্মের ভাষা(১৯৫০):অ্যাসেম্বলি ভাষা(Assembly Language)
♦তৃতীয় প্রজন্মের ভাষা(১৯৬০):উচ্চতর ভাষা(High Level Language)
♦চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা(১৯৭০):4GLবা অতি উচ্চতর ভাষা(Very High Language)
♦পঞ্চম প্রজন্মের ভাষা(১৯৮০):স্বাভাবিক ভাষা(Natural Language)


প্রোগ্রাম সংগঠনঃ প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রামের তিনটি অপরিহার্য অংশ থাকে, যা পারস্পারিক সম্পর্কের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রাম গঠিত হয়। যেমন-
  •  ইনপুট – প্রতিটি প্রোগ্রামে প্রসেস করার জন্য ইনপুটের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  • প্রসেস বা প্রক্রিয়া –ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ইনপুট নিয়ে প্রসেস করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  •  আউটপুট –ইনপুট নিয়ে প্রসেস করে আউটপুট দেখানোর ব্যবস্থাও থাকতে হবে।


একটি আদর্শ প্রোগ্রামের নিমোক্ত বৈশিষ্ট্য সমূহ থাকতে হয়ঃ 
১। প্রোগ্রাম অবশ্যই সহজ ও বোধগম্য হতে হবে, যাতে অন্যকোন প্রোগ্রামার পরবর্তীতে আপডেট করতে পারে।
২। প্রোগ্রামটি রান করার জন্য সময় ও মেমোরি নূনতম হতে হবে।
৩। প্রোগ্রাম নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য হতে হবে।
৪। প্রোগ্রাম সহজে সম্প্রসারণযোগ্য হতে হবে।
৫। ডিবাগিং এবং টেস্টিং করা সহজতর হতে হবে।

প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহঃ একটি প্রোগ্রাম কোন একটি সমস্যার সমাধান করে থাকে। একটি প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য কতগুলো ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
১। সমস্যা নির্দিষ্টকরণ
২। সমস্যা বিশ্লেষণ
৩। প্রোগ্রাম ডিজাইন
৪। প্রোগ্রাম উন্নয়ন
৫। প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন
৬। ডকুমেন্টশন
৭। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণ

সমস্যা নির্দিষ্টকরণঃ সমস্যা সমাধানের পূর্বে তা অবশ্যই ভালোভাবে চিহ্নিত করতে হবে। সমস্যার প্রকৃতি, কারণ ও সমস্যা সমাধানের সম্ভাবনার কতকগুলো বিষয় এই ধাপে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। বিষয়গুলো হল-
১। সমস্যায় কোন ধরনের ইনপুট হবে।
২। কোন ধরনের আউটপুট প্রয়োজন ।
৩। সমস্যা সমাধানের জন্য যে সকল তথ্য প্রয়োজন তা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে সংগ্রহ করতে হবে।

সমস্যা বিশ্লেষণঃ যার মাধ্যমে সিস্টেমে ব্যবহৃত উপাদান ও বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করে সমস্যা নিরুপন, সমস্যার কারণ চিহ্নিতকরণ, ডেটা সংগ্রহ এবং সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন সিস্টেম তৈরীর সর্বোচ্চ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। সমস্যা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন টুলস বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১। ডেটা ফ্লোডায়াগ্রাম
২। ডেটা ডিকশনারী
৩। স্ট্রাকচার্ড ইংলিশ
৪। ডিসিশন ট্রি
৫। ডিসিশন টেবিল
৬। সিস্টেম ফ্লোচার্ট

প্রোগ্রাম ডিজাইনঃ প্রোগ্রাম বিশ্লেষণ ধাপে যে ছোট ছোট ভাগগুলো করা হয়েছে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও সামগ্রিক সমাধান বের করতে হবে। ডিজাইনে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত: ক. ইনপুট ডিজাইন,
খ. আউটপুট ডিজাইন ও
গ. ইনপুট ও আউটপুটের মধ্যে সম্পর্ক ডিজাইন।

প্রোগ্রাম উন্নয়নঃ সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে পূর্বের ধাপে ডিজাইন করা অ্যালগরিদম বা ফ্লোচার্টের প্রোগ্রাম লিখতে হবে। একে বলা হয় কোডিং করা। যেমন: C/java/Basic ইত্যাদি ভাষায় কোডিং করা যেতে পারে। সিস্টেম উন্নয়ন একটি সমষ্টিগত কাজ এবং প্রোগ্রাম উন্নয়নের জন্য সিস্টেম ব্যবহারকারী, সিস্টেম বিশ্লেষক এবং প্রোগ্রাম রচয়িতার মধ্যে ঘনিষ্ট যোগাযোগ থাকা দরকার।

প্রোগ্রাম বাস্তবায়নঃ প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন ধাপে প্রোগ্রাম এর টেস্টিং এবং ডিবাগিং করা হয়ে থাকে।
১। টেস্টিং
২। ডিবাগিং

১। টেস্টিংঃ প্রোগ্রাম টেস্টিং হচ্ছে কোনো প্রোগ্রাম কোডিং সম্পন্ন করার পর প্রোগ্রামটির যে ধরনের আউটপুট বা ফলাফল হওয়া উচিৎ তা ঠিকমতো আসছে কিনা বা রান করছে কিনা তা যাচাই করা। এই ধাপে ভিন্ন ভিন্ন ইনপুট দিয়ে আউটপুটের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। এক্ষেত্রে যদি কোন অসঙ্গতি পাওয়া যায় তবে বুঝতে হবে প্রোগ্রাম কোডিংয়ের কোথাও ভূল হয়েছে।
প্রোগ্রামে সাধারণত তিন ধরনের ভূল পরিলক্ষিত হয়। যথা:
  • ব্যাকরণগত ভুল
  • যৌক্তিক ভুল
  • রান টাইম বা এক্সিকিউশন টাইম ভূল
  • নির্বাহজনিত ভুল
সিনট্যাক্স ভুল/ব্যাকরণগত ভুলঃ প্রোগ্রামের মধ্যে ভাষার ব্যাকরণগত যেসব ভুল থাকে তাকে বলা হয় সিনট্যাক্স ভুল। যেমন- বানান ভুল,কমা, ব্র্যাকেট ঠিকমতো না দেয়া, কোনো চলকের মান না জানানো প্রভৃতি। এসব ভুল সংশোধন করা খুবই সহজ, কারণ সিনট্যাক্স ভুলের বেলায় কম্পিউটার একটি ভুলের বার্তা ছাপায়। প্রোগ্রাম রান করালে কম্পিউটারের ভুলের বার্তার মাধ্যমে কোনো লাইনে কি ধরনের সিনট্যাক্স ভুল আছে তা জানাবে। যেমন- প্রোগ্রামে printf() কমান্ডের পরিবর্তে print() লিখা।

লজিক্যাল বা যৌক্তিক ভুলঃ প্রোগ্রামে যুক্তির ভুল থাকলে তাকে বলে লজিক্যাল ভুল। সাধারণত সমস্যা ঠিকমতো না বোঝার জন্যই এ ভুল হয়। যেমন- 

২। ডিবাগিংঃ আমরা উপরে প্রোগ্রাম টেস্টিং এর ক্ষেত্রে তিন ধরনের ভূল সম্পর্কে জেনেছি। প্রোগ্রামে যে কোনো ভুল চিহ্নিত করতে পারলে তাকে বলা হয় বাগ (Bug)। উক্ত বাগকে সমাধান করাকে বলা হয় ডিবাগ (Debug)। এক্ষেত্রে Syntax Error সমাধান করা সহজ। কিন্তু Logical Error সমাধান করা তুলনামূলক জটিল। ১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারের ভিতরে একটি মথপোকা ঢুকায় কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে ডিবাগিং কথাটির উৎপত্তি।

ডকুমেন্টেশনঃ প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের সময় ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিখে রাখতে হয়। প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিপিবদ্ধ করাকে প্রোগ্রাম ডকুমেন্টেশন বলে। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণে ডকুমেন্টেশনের গুরুত্ব অপরিসীম। ডকুমেন্টেশনে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়ঃ
ক. প্রোগ্রামের বর্ণনা।
খ. ফ্লোচার্ট
গ. লিখিত প্রোগ্রাম
ঘ. নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় কাজের তালিকা
ঙ. পরীক্ষণ ও ফলাফল

প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণঃ সময়ের সাথে সাথে পরিবেশ-পরিস্থিতি পরিবর্তনের কারণে প্রোগ্রামের পরিবর্তন বা আধুনিকীকরণ করা প্রয়োজন হয়। এ ধরনের কাজ রক্ষণাবেক্ষণ ধাপের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া প্রোগ্রাম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টেশনের কাজ এ ধাপে সম্পন্ন করা হয়।
অ্যালগোরিদমঃ কোনো একটি নির্দিষ্ট সমস্যা সমাধানের জন্য যুক্তিসম্মত সসীম সংখ্যক পর্যায়ক্রমিক ধারা বর্ননাকে একত্রে অ্যালগোরিদম বলা হয়। কোনো সমস্যাকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং দ্বারা সমাধান করার পূর্বে কাগজে-কলমে সমাধান করার জন্যই অ্যালগোরিদম ব্যবহার করা হয়। আরব গনিতবিদ ‘আল খারিজমী’ এর নাম অনুসারে অ্যালগোরিদম নামকরন করা হয়েছে।
অ্যালগোরিদম তৈরির শর্তঃ 
১। অ্যালগরিদমটি অবশ্যই সহজবোধ্য হতে হবে।
২। অ্যালগোরিদমের প্রত্যেকটি ধাপ স্পষ্ট হতে হবে যাতে সহজে বোঝা যায়।
৩। সসীম সংখ্যক ধাপে সমস্যার সমাধান হতে হবে।
৪। অ্যালগোরিদম ব্যাপকভাবে প্রয়োগ উপযোগী হতে হবে।

অ্যালগোরিদম তৈরির সুবিধাঃ 
১। সহজে প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য বোঝা যায়।
২। সহজে প্রোগ্রামের ভুল নির্ণয় করা এবং তার সমাধান করা যায়।
৩। প্রোগ্রাম প্রবাহের দিক বুঝা যায়।
৪। জটিল প্রোগ্রাম সহজে রচনা করা যায়।
৫। প্রোগ্রাম পরিবর্তন ও পরিবর্ধনে সহায়তা করে।

ফ্লোচার্ট বা প্রবাহ চিত্রঃ যে চিত্রভিত্তিক পদ্ধতিতে বিশেষ কতকগুলো চিহ্নের সাহায্যে কোনো একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করা হয় তাকে ফ্লোচার্ট বলা হয়। অন্যভাবে বলা যায়, অ্যালগোরিদমের চিত্ররূপই হল ফ্লোচার্ট। ফ্লোচার্টের সাহায্যে প্রোগ্রাম বোঝা সহজ হয় বলে এটি প্রোগ্রামার ও ব্যবহারকারীর মাঝে সংযোগ রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ফ্লোচার্টের সুবিধাঃ
১। সহজে প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য বোঝা যায়।
২। সহজে প্রোগ্রামের ভুল নির্ণয় করা এবং তার সমাধান করা যায়।
৩। প্রোগ্রাম প্রবাহের দিক বুঝা যায়।
৪। জটিল প্রোগ্রাম সহজে রচনা করা যায়।
৫। প্রোগ্রাম পরিবর্তন ও পরিবর্ধনে সহায়তা করে।

ফ্লোচার্ট তৈরি করার নিয়মাবলীঃ 
১। প্রচলিত চিহ্ন বা প্রতীক ব্যবহার করে ফ্লোচার্ট তৈরি করতে হবে।
২। তীর চিহ্ন দিয়ে প্রোগ্রামের প্রবাহ দেখাতে হবে।
৩। ফ্লোচার্ট তৈরি করার সময় সংযোগ চিহ্ন যতসম্ভব কম ব্যবহার করতে হবে।
৪। ফ্লোচার্ট সহজে বোধগম্য এবং ব্যাপকভাবে প্রয়োগ উপযোগী হতে হবে।
৫। ফ্লোচার্টে কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা যাবে না।
৬। চিহ্ন বা প্রতীক গুলো ছোট বড় হলে ক্ষতি নাই তবে আকৃতি ঠিক থাকতে হবে।
৭। প্রয়োজনে চিহ্নের সাথে মন্তব্য দিতে হবে।

ফ্লোচার্টের প্রকারভেদঃ ফ্লোচার্টকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। সিস্টেম ফ্লোচার্ট – সিস্টেম ফ্লোচার্টে ডেটা গ্রহণ, প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ এবং ফলাফল প্রদর্শনের প্রবাহ দেখানো হয়। কোন সিস্টেমের কার্যপ্রনালী বোঝাতে সিস্টেম ফ্লোচার্ট ব্যবহিত হয়।
২। প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট – প্রোগ্রাম ফ্লোচার্টে প্রোগ্রামের বিভিন্ন ধাপের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়। এছাড়া প্রোগ্রামের ভূল নির্ণয় ও সংশোধনে প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট ব্যবহিত হয়।

ফ্লোচার্ট গঠনের মৌলিক ধরণ বা স্ট্রাকচারঃ 
১। সরল অনুক্রম (Simple Sequence) – এই স্ট্রাকচারে প্রোগ্রামের নির্দেশগুলো সরল অনুক্রমে ধারাবাহিকভাবে নির্বাহ হয়ে থাকে।
২। নির্বাচন বা সিলেকশন (Selection)- কোন একটি শর্তের সত্য বা মিথ্যার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিয়ে কার্য নির্বাহের ক্ষেত্রে এই স্ট্রাকচার ব্যবহিত হয়।
৩। পুনরাবৃত্তি বা লুপ (Loop)- একই ধরণের কাজ পুনরাবৃত্তি করার জন্য এই স্ট্রাকচার ব্যবহিত হয়।
৪। জাম্প (Jump)- এই স্ট্রাকচারে প্রোগ্রামের প্রবাহ সরল অনুক্রমের পরিবর্তে কোন শর্তের সত্য বা মিথ্যার উপর ভিত্তি করে উপরের বা নিচের নির্দিস্ট কোন নির্দেশ নির্বাহ হতে থাকে।

ফ্লোচার্টে ব্যবহৃত প্রতীক সমূহ এবং এদের ব্যবহারঃ 
এটি একটি ডিম্বক (Oval) আকৃতিক প্রতীক। এটি ফ্লোচার্টের শুরু এবং শেষ নির্দেশ করে ।


সামন্তরিক আকৃতির প্রতীককে ইনপুট/আউটপুট প্রতীক বলে। অর্থাৎ সামন্তরিক প্রতীক ইনপুট নেওয়া ও আউটপুট প্রদর্শন নির্দেশ করে।

আয়তাকার আকৃতির এই প্রতীককে প্রক্রিয়াকরণ প্রতীক বলে। এই প্রতীক কোন প্রক্রিয়া নির্দেশ করে।

হীরক আকৃতির এই প্রতীককে সিদ্ধান্ত প্রতীক বলে।যখন শর্তের সাপেক্ষে কোন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় তখন ব্যবহিত হয়। এই প্রতীকের মধ্যে শর্ত লেখা হয়।

বৃত্ত বিশিষ্ট এই প্রতীকটি সংযোগ প্রতীক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। একাদিক শাখা যখন একটি বিন্দুতে মিলিত হয় তখন এই প্রতীক ব্যবহিত হয়।

তীর চিহ্ন বিশিষ্ট সরলরেখা দিক নির্দেশ প্রতীক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

সূডোকোড (Pseudo Code): একটি প্রোগ্রামের ধরণ বা কার্যপ্রণালী বর্ননা বা উপস্থাপনার জন্য ইংরেজি ভাষায় লেখা কতগুলো নির্দেশনার সমষ্টিকে একত্রে সূডোকোড বলে। সূডোকোডকে অ্যালগোরিদমের পূর্ব-পস্তুতি বা অনেক সময় অ্যালগোরিদমের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সূডো(Pseudo) একটি গ্রীক শব্দ যার অর্থ হচ্ছে ছদ্ম।

দুটি সংখ্যার গড় নির্ণয় করার সূডোকোড-
Start
Input a and b
Average = (a+b)/2
Print Average
End

অ্যালগোরিদম কোডিং-এর পূর্বশর্ত -ব্যাখ্যা কর।
কোনো একটি নির্দিষ্ট সমস্যা সমাধানের জন্য যুক্তিসম্মত ও ধাপে ধাপে সমাধান করার যে পদ্ধতি, তাকে অ্যালগরিদম বলা হয়। অপরদিকে কোনো সমস্যাকে কম্পিউটার দ্বারা সমাধান করার জন্য প্রোগ্রামিং ভাষায় নির্দেশনা দেওয়াকেই বলে কোডিং। এক্ষেত্রে কোনো সমস্যাকে কম্পিউটার দ্বারা সমাধান করার পূর্বে অ্যালগরিদম অনুসরণ করলে যে সুবিধাগুলো পাওয়া যায়, তা হলো- সহজে প্রোগ্রামের উদ্দেশ্যে বোঝা যায়। সহজে প্রোগ্রামের ভুল নির্ণয় করা যায়। প্রোগ্রামের প্রবাহের দিক বুঝা যায়। জটিল প্রোগ্রাম সহজে রচনা করা যায়। প্রোগ্রাম পরিবর্তন ও পরিবর্ধনে সহায়তা করে।অর্থাৎ কোডিং করার পূর্বে অ্যালগরিদম অনুসরণ করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। তাই বলা যায় অ্যালগরিদম কোডিং বা প্রোগ্রামিং এর পূর্বশর্ত। 

১. দুইটি সংখ্যা ইনপুট নিয়ে যোগফল নির্নয় করার অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a ও b চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a ও b চলকের মান যোগ করে যোগফল c চলকে রাখি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে c চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

দুইটি সংখ্যা যোগফল নির্নয় করার ফ্লোচার্ট

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.3.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:

  1. #include<stdio.h>
  2. #include<conio.h>
  3. main() 
  4. {
  5. int a, b, c;
  6. printf(“ Enter the first number: “);
  7. scanf(“%d”,&a);
  8. printf(“Enter the second number:”);
  9. scanf(“%d”,&b);
  10. c = a+b;
  11. printf("Summation = %d",c);
  12. getch();
  13. }

২. দুইটি সংখ্যা ইনপুট নিয়ে বিয়োগফল নির্নয় করার অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a ও b চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a থেকে b চলকের মান বিয়োগ করে বিয়োগফল c চলকে রাখি। 
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে c চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

দুইটি সংখ্যা বিয়োগফল নির্নয় করার ফ্লোচার্ট

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.3.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:

  1. #include<stdio.h>
  2. #include<conio.h>
  3. main()
  4. {
  5. int a, b, c;
  6. printf(“ Enter the first number: “);
  7. scanf(“%d”,&a);
  8. printf(“ Enter the second number: “);
  9. scanf(“%d”,&b);
  10. c = a-b;
  11. printf("Subtraction= %d",c);
  12. getch();
  13. }

৩. দুইটি সংখ্যা ইনপুট নিয়ে গুণফল নির্নয় করার অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a ও b চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a থেকে b চলকের মান গুণ করে গুণফল c চলকে রাখি। 
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে c চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

দুইটি সংখ্যা গুণফল নির্নয় করার ফ্লোচার্ট

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.3.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:

  1. #include<stdio.h>
  2. #include<conio.h>
  3. main()
  4. {
  5. int a, b, c;
  6. printf(“ Enter the first number: “);
  7. scanf(“%d”,&a);
  8. printf(“ Enter the second number: “);
  9. scanf(“%d”,&b);
  10. c = a-b;
  11. printf("Subtraction= %d",c);
  12. getch();
  13. }


৪. দুইটি সংখ্যা ইনপুট নিয়ে ভাগফল নির্নয় করার অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a ও b চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a থেকে b চলকের মান ভাগ করে ভাগফল c চলকে রাখি। 
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে c চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

দুইটি সংখ্যা ভাগফল নির্নয় করার ফ্লোচার্ট

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.3.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:


  1. #include<stdio.h>
  2. #include<conio.h>
  3. main()
  4. {
  5. int a, b, c;
  6. printf(“ Enter the first number: “);
  7. scanf(“%d”,&a);
  8. printf(“ Enter the second number: “);
  9. scanf(“%d”,&b);
  10. c = a-b;
  11. printf("Subtraction= %d",c);
  12. getch();
  13. }


                      ৫.৭
১. সেলসিয়াস স্কেলের তাপমাত্রাকে ফারেনহাইট স্কেলের তাপমাত্রায় রুপান্তরের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম :
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে C চলকে সেলসিয়াস স্কেলের তাপমাত্রা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: F=(9C/5)+32 সমীকরণে C চলকের মান বসিয়ে F চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে F চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট : 


‘সি’ প্রোগ্রাম: 

#include
#include
main()
{
int c, f;
printf("Enter celcious temperature :");
scanf("%d",&c);
f=9*c/5+32;
printf("Ferhenheight temperature:%d”,f);
getch();
}

২. ফারেনহাইট স্কেলের তাপমাত্রাকে সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রুপান্তরের করার অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম :
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে F চলকে ফারেনহাইট স্কেলের তাপমাত্রা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: C=((F-32)5)/9 সমীকরণে F চলকের মান বসিয়ে C চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে C চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
  


‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include
#include
main()
{
int c, f;
printf("Enter Ferenheight temperature :");
scanf("%d",&f);
c=5*(f-32)/9;
printf("Celcious temperature:%d”,c);
getch();

                              ৫.৮
১. ত্রিভুজের ভুমি ও উচ্চতা দেওয়া থাকলে ক্ষেত্রফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম।

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে b এবং h চলকে যথাক্রমে ত্রিভুজের ভূমি ও উচ্চতার মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: area=½×b×h সমীকরণে b এবং h চলকের মান বসিয়ে area চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে area চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি। 

ত্রিভুজের ভুমি ও উচ্চতা দেওয়া থাকলে ক্ষেত্রফল নির্নয়ের ফ্লোচার্ট


‘সি’ প্রোগ্রাম:

#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int b,h;
float area;
printf("Enter the Base:");
scanf("%d",&b);
printf("Enter the Height:");
scanf("%d", &h);
area=.5*b*h;
printf("\nThe area is %.2f",area);
getch();
}
২. ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য যথাক্রমে a, b এবং c দেওয়া থাকলে ক্ষেত্রফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a, b এবং c চলকে যথাক্রমে ত্রিভুজের তিন বাহুর মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: s=(a+b+c)/2 সমীকরণে a, b এবং c চলকের মান বসিয়ে ত্রিভুজের অর্ধপরিসীমা s চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: area= √s(s-a)(s-b)(s-c) সমীকরণের সাহায্যে area চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৫: ফলাফল হিসেবে area চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: শেষ করি।


ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য যথাক্রমে a, b এবং c দেওয়া থাকলে ক্ষেত্রফল নির্নয়ের ফ্লোচার্ট



‘সি’ প্রোগ্রাম:

#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a, b, c;
float s, area;
printf("Enter three integer values:");
scanf("%d %d %d", &a,&b,&c);
s = (a + b + c)/2;
area = sqrt(s*(s-a)*(s-b)*(s-c));
printf("Area of triangle is = %f", area);
getch();
}

৩.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে l এবং w চলকে যথাক্রমে আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: area=l×w সমীকরণে l এবং w চলকের মান বসিয়ে area চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে area চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্নয়ের ফ্লোচার্ট
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int l,w,area;
printf("Enter the length & width: ");
scanf("%d %d",&l,&w);
area=l*w;
printf("\nThe area is %d",area);
getch();
}

৪. বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম


ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে r চলকে বৃত্তের ব্যাসার্ধের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: area= πr2 সমীকরণে r চলকের মান বসিয়ে area চলকের মান নির্নয় করি।
ধাপ-৪: ফলাফল হিসেবে area চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি। 

বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্নয়ের ফ্লোচার্ট
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int r;
float area;
printf ("Enter integer value for radius:");
scanf ("%d", &r) ;
area = 3.1416*r*r;
printf("\n Area of circle =%f", area);
getch();
}


৫.৯
১. কোন একটি পূর্ণ সংখ্যা জোড়/বিজোড় নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম :
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n চলকে একটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: n কে ২ দ্বারা ভাগ করে ভাগশেষ r চলকে রাখি।
ধাপ-৪: যদি r=০ হয়, তাহলে সংখ্যাটি জোড় প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৫নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: সংখ্যাটি বিজোড় প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.9.html
‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int n;
printf("Enter a number: ");
scanf("%d", &n);
if (n%2==0) 
printf("\nThe number %d is even.",n);
else printf("\nThe number %d is odd.",n);
getch();
}
২.কোন সংখ্যা ধনাত্মক/ঋণাত্নক নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n চলকে একটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: যদি (n≥0) হয়, তাহলে সংখ্যাটি ধনাত্নক প্রদর্শন করি এবং ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: সংখ্যাটি ঋনাত্নক প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.9.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int n;
printf("Enter a number: ");
scanf("%d", &n);
if (n>=0) 
printf("\nThe number %d is positive.",n);
else 
printf("\nThe number %d is Negative.",n);
getch();
}

৩.দুটি সংখ্যার মধ্যে বড় সংখ্যা নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a এবং b চলকে দুটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: যদি (a>b) হয়, তাহলে a সংখ্যাটি বড় প্রদর্শন করি এবং ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: b সংখ্যাটি বড় প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট :
 

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.9.html


‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a, b;
printf(“Enter 1st value :”);
scanf("%d",&a);
printf(“Enter 2nd value :”);
scanf("%d",&b);
if (a>b)
printf("Largest Number is : %d", a);
else
printf("Largest Number is: %d", b);
getch();
}

৪. তিনটি সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট সংখ্যা নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a, b ও c চলকে তিনটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: যদি (a<b) হয়, তাহলে ৪ নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৫নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: যদি (a<c) হয়, তাহলে a ছোট প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই, অন্যথায় c ছোট প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: যদি (b<c) হয়, তাহলে b ছোট প্রদর্শন করি, অন্যথায় c ছোট প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.9.html


‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a,b,c;
printf("Enter three integer numbers:");
scanf("%d %d %d", &a, &b, &c);
if(a <b)
 
 {
     if(a <c)
 {
printf("\n Smallest number is: %d", a);
}
else
{
printf("\n Smallest number is: %d", c);
}
}
else
{
if(b<c)
{
printf("\n Smallest number is: %d", b);
}
else
{
printf("\n Smallest number is: %d", c);
}
}
getch();
}



৫. তিনটি সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সংখ্যা নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম 
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a, b ও c চলকে তিনটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: যদি a>b হয়, তাহলে ৪ নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৫নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: যদি a>c হয়, তাহলে a বড় প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই, অন্যথায় c বড় প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: যদি b>c হয়, তাহলে b বড় প্রদর্শন করি, অন্যথায় c বড় প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: শেষ করি। 

ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.9.html
‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a,b,c;
printf("Enter three integer numbers:");
scanf("%d %d %d", &a, &b, &c);
if(a>b)
{
if(a>c)
{
printf("\n Largest number is: %d", a);
}
else
{
printf("\n Largest number is: %d", c);
}
}
else
{
if(b>c)
{
printf("\n Largest number is: %d", b);
}
else
{
printf("\n Largest number is: %d", c);
}
}
getch();
}
                                 ৫.১০
য়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায় ৫.১০: প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে কন্ডিশনাল কন্ট্রোল স্টেটমেন্ট সম্পর্কিত অ্যালগোরিদম এবং ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায় পঞ্চম ৫.১০ : প্রোগামিং ভাষা 

১. কোন একটি সাল লিপ ইয়ার নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম :
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে y চলকে একটি সাল গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: যদি ((y mod 400 = 0) OR ((y mod 100 ≠ 0) AND (y mod 4 = 0))) হয়, তাহলে ৪নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৫নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: সালটি লিপ ইয়ার প্রদর্শন করি এবং ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: সালটি লিপ ইয়ার নয় প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: শেষ করি। 

ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.10.html
‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int y;
printf("Enter a year:");
scanf("%d",&y);
if ((y%400==0)||((y%100!=0)&&(y%4==0)))
{
printf("%d is a Leap year", y);
} else {
printf("%d is not a Leap year", y);
}
getch();
}

২. দুটি পূর্ণ সংখ্যার ল. সা. গু. নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a এবং b চলকে দুটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a এর সাথে b এর তুলনা করে বড় সংখ্যাটি l চলকে রাখি।
ধাপ-৪: l কে a এবং b দ্বারা ভাগ করি, যদি উভয়ের ভাগশেষ শূন্য হয় তাহলে ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: ফলাফল হিসেবে l চলকের মান প্রদর্শন করি এবং ৭নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: l চলকের মান ১ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: শেষ করি। 

ফ্লোচার্ট :
 

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.10.html


‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a,b,l;
printf("Enter the two numbers: ");
scanf("%d %d",&a,&b);
if(a>b)
l=a;
else
l=b;
again:
if(l%a==0 && l%b==0)
{
printf("LCM of %d and %d is %d",a,b,l);
} else {
l=l+1;
goto again;
}
getch();
}

৩.দুটি পূর্ণ সংখ্যার গ. সা. গু. নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a এবং b চলকে দুটি সংখ্যা গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: a এর সাথে b এর তুলনা করে ছোট সংখ্যাটি s চলকে রাখি।
ধাপ-৪: a এবং b কে s দ্বারা ভাগ করি, যদি উভয়ের ভাগশেষ শূন্য হয় তাহলে ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: ফলাফল হিসেবে s চলকের মান প্রদর্শন করি এবং ৭নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: s চলকের মান ১ কমাই এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট :
 

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.10.html

‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a,b,s;
printf("Enter the two numbers: ");
scanf("%d %d",&a,&b);
if(a s=a);
else
s=b;
again:
if(a%s==0 && b%s==0)
{
printf("GCD of %d and %d is %d",a,b,s);
} else
{
s=s-1;
goto again;
getch();
}
                         ৫.১১


১. ১ থেকে ১০ পর্যন্ত সংখ্যা দেখানোর অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম :
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: i চলকের মান ১ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৩: যদি i ≤ 10 হয়, তাহলে ৪নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: i চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: i চলকের মান ১ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৩নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :

http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter5.11.html
‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */ 
int i;
for(i=1; i<=10; i++)
{
printf("%d\t ",i);


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i;
i=1;
while(i<=10)
{ printf("%d\t ",i);
i++;
}


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i;
i=1;
do
{
printf("%d\t ",i);
i++;
} while(i<=10);


getch();
}

২. ১ থেকে n পর্যন্ত সংখ্যা দেখানোর অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: i চলকের মান ১ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৪: যদি i ≤ n হয়, তাহলে ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৭নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: i চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: i চলকের মান ১ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i, n;
printf("Enter value of n: ");
scanf("%d",&n);
for(i=1;i<=n; i=i+1)
{
printf("%d\t ",i);
}


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i, n;
printf("Enter value of n: ");
scanf("%d",&n);
i=1;
while(i<=n)
{
printf("%d\t ",i);
i=i+1;
}


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i, n;
printf("Enter value of n: ");
scanf("%d",&n);
i=1;
do
{
printf("%d\t ",i);
i=i+1;
} while(i<=n);
getch();
}

৩. ১ থেকে ১০ এর মধ্যে অবস্থিত বিজোড় সংখ্যাগুলো দেখানোর অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: i চলকের মান ১ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৩: যদি i ≤ 10 হয়, তাহলে ৪নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: i চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৫: i চলকের মান ২ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৩নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: শেষ করি।

ফ্লোচার্ট :
 


‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i;
for(i=1;i<=10; i=i+2)
{
printf("%d\t ",i);
}


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i;
i=1;
while(i<=10)
{
printf("%d\t ",i);
i=i+2;
}


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i;
i=1;
do
{
printf("%d\t ",i);
i=i+2;
} while(i<=10);
br /> 


৪. ১ থেকে n এর মধ্যে অবস্থিত বিজোড় সংখ্যাগুলো দেখানোর অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: i চলকের মান ১ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৪: যদি i ≤ n হয়, তাহলে ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৭নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: i চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: i চলকের মান ২ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
  



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);
for(i=1;i<=n; i=i+2)
{
printf("%d\t ",i);
}


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);
i=1;
while(i<=10)
{
printf("%d\t ",i);
i=i+2;
}


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);
i=1;
do
{
printf("%d\t ",i); i=i+2;
} while(i<=10);


getch();
}



৫. ১ থেকে n এর মধ্যে অবস্থিত জোড় সংখ্যাগুলো দেখানোর অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n চলকের মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: i চলকের মান ২ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৪: যদি i ≤ n হয়, তাহলে ৫নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৭নং ধাপে যাই।
ধাপ-৫: i চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৬: i চলকের মান ২ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);
for(i=2;i<=n; i=i+2)
{
printf("%d\t ",i);
}


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);
i=2;
while(i<=n)
{
printf("%d\t ",i);
i=i+2;
}


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,n;
printf("Enter Value of n: ");
scanf("%d",&n);v i=2;
do
{
printf("%d\t ",i);v i=i+2;
} while(i<=n);



getch();
}


৬.  ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা গুলোর যোগফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট 
‘সি’ প্রোগ্রাম
অথবা,১+২+৩+ – – – – -+১০০ ধারার যোগফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ‘সি’ প্রোগ্রাম

অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: i চলকের মান 1 দ্বারা এবং sum চলকের মান ০ দ্বারা সূচনা করি।v ধাপ-৩: যদি i ≤ 100 হয়, তাহলে ৪নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: sum = sum + i নির্ণয় করি।
ধাপ-৫: i চলকের মান 1 বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৩নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: sum চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৭: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,s=0;
for(i=1;i<=100; i=i+1)
{
s=s+i;
}
printf("Sum=%d ",s);


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,s=0;
i=1;
while(i<=100)
{
s=s+i;
i=i+1;
}
printf("Sum=%d ",s);


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,s=0;
i=1;
do
{
s=s+i;
i=i+1;
} while(i<=100);
printf("Sum=%d ",s);



getch();
}

৭. ১ থেকে ১০০ এর মধ্যে অবস্থিত বিজোড় সংখ্যা গুলোর যোগফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম
অথবা ১+২+৫+ – – – – -+১০০ ধারার যোগফল নির্নয়ের অ্যালগোরিদম , ফ্লোচার্ট ও ‘সি’ প্রোগ্রাম


অ্যালগোরিদম
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: i চলকের মান 1 দ্বারা এবং sum চলকের মান ০ দ্বারা সূচনা করি।
ধাপ-৩: যদি i ≤ 100 হয়, তাহলে ৪নং ধাপে যাই, অন্যথায় ৬নং ধাপে যাই।
ধাপ-৪: sum = sum + i নির্ণয় করি।
ধাপ-৫: i চলকের মান ২ বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৩নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬: sum চলকের মান প্রদর্শন করি।
ধাপ-৭: শেষ করি।


ফ্লোচার্ট :
 



‘সি’ প্রোগ্রাম:
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{


/* for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,s=0;
for(i=1; i<=100; i=i+2)
{
s=s+i;
}
printf("Sum=%d ",s);


/* while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */
int i,s=0;
i=1;
while(i<=100)
{
s=s+i;
i=i+2;
}
printf("Sum=%d ",s);


/* do while loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম */

int i,s=0;
i=1;
do
{
s=s+i;
i=i+2;
} while(i<=100);
printf("Sum=%d ",s);

getch();
}

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.